সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ , ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নানা আয়োজনে বশেফমুবিপ্রবিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ‘এটিভি ইউএসএ আইকনিক অ্যাওয়ার্ড’-এ সেরা অভিনেত্রী প্রভা জানুয়ারি থেকে ডিম উৎপাদন স্থগিতের হুঁশিয়ারি পোল্ট্রি খামারিদের দুই দিনের রিমান্ডে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী নিশিতা মৌলভীবাজারে বগি রেখে চলে গেল ট্রেন বড় মায়ের স্বপ্ন পূরণে হাতির পিঠে বিয়ে করলেন জাকারিয়া বিজয় দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করল ছাত্রশিবির বাংলাদেশ থেকে ওষুধ কিনতে আগ্রহী পাকিস্তান মানবাধিকার বাস্তবায়নে বশেফমুবিপ্রবির ছাত্রদলপন্থী শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন হাসিনা ও রেহানার ক্যাশিয়ারদের বিষয়ে জানালেন আইন উপদেষ্টা বাজারে নতুন আলু আসলে কমবে দাম: বাণিজ্য উপদেষ্টা বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলছে ‘পুষ্পা টু’, আয় ছাড়ালো ৮০০ কোটি ৪৭তম বিসিএসের আবেদন স্থগিত ভারত পালিয়ে গিয়ে ধর্ষণ, ৪ আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ইইউ ভিসা সেন্টার সরিয়ে ঢাকায় আনার অনুরোধে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস জানুয়ারির মধ্যেই প্রাথমিকের বই বিতরণ শুরু শ্রমিক লীগ নেতা খাসজমি বিক্রি করে আশ্রয়ণের ঘরে বসবাস বিশ্বজুড়ে স্বৈরাচারের পতনের নতুন যুগ ৫ টাকার জন্য সংঘর্ষে দুই গ্রামের আহত অর্ধশতাধিক সিরিয়ার ক্ষমতা এখন কার হাতে যাবে ?

গুচ্ছ থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্তে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়

  • আপলোড সময় : ১৯-১১-২০২৪ ০৭:৩৯:০৩ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৯-১১-২০২৪ ০৮:৩৩:১৬ অপরাহ্ন
গুচ্ছ থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্তে  খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষকসমাজ গুচ্ছভিত্তিক ভর্তি পরীক্ষা থেকে বের হয়ে নিজস্ব ভর্তি প্রক্রিয়ায় ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ প্রশাসনিক ভবনে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তাঁরা এ দাবি জানান। সভার সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম।

শিক্ষকেরা জানান, গুচ্ছ পদ্ধতি অত্যন্ত জটিল, অস্বচ্ছ এবং বৈষম্যপূর্ণ। এই পদ্ধতির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের স্বকীয়তা হারাচ্ছে এবং এককাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণে ব্যর্থ হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের প্রথম বর্ষের শিক্ষাবর্ষ সংকুচিত হওয়ায় এবং অন্যান্য টার্ম দীর্ঘায়িত হওয়ায় উচ্চশিক্ষার মান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

শিক্ষকেরা আরও উল্লেখ করেন, একাধিক ব্যাচের ক্লাস পরিচালনা করার কারণে প্রশাসনিক জটিলতা, শিক্ষক সংকট এবং অবকাঠামোগত সমস্যা আরও বেড়েছে। তাঁদের দাবি, গুচ্ছের কারণে শিক্ষকেরা প্রয়োজনীয় গবেষণা ও পেশাগত পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সময় পাচ্ছেন না। তাছাড়া নিজস্ব প্রশ্ন কাঠামোতে পরীক্ষা না নেওয়ার ফলে মেধাবী শিক্ষার্থীদের যাচাই করাও কঠিন হয়ে পড়েছে।

শিক্ষার্থীদের আসন শূন্য থাকার হার অতীতের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং শিক্ষার্থী বৈচিত্র্যের অভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শিক্ষকেরা আরও বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ন্তভুক্ত ওবিই কারিকুলামের সঠিক বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম শিক্ষকদের দাবির প্রতি সহমত পোষণ করে বলেন, “খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ও গৌরব ধরে রাখতে আমরা শিগগিরই গুচ্ছ পদ্ধতি নিয়ে ইউজিসি ও গুচ্ছ কমিটির সঙ্গে আলোচনা করব। ইতিবাচক সমাধান পাওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা প্রয়োজন।”


নিউজটি আপডেট করেছেন : আরিজ উলফি মিথুন

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ